জানেন অতি সাধারণ মানসিক রোগগুলো কি থেকে হয়?

0

 মানিসিক সাস্থ্য মনে কি?


মানসিক স্বাস্থ্য এর অর্থ হল মনের স্বাস্থ্য যা একজন ব্যক্তির মনের ক্ষমতা, মনোভাব এবং ব্যক্তির জীবনে সমস্তকিছুর প্রতি নিয়তি ও স্বচ্ছতাকে বোঝায়। মধ্যাকথা হলো মানসিক স্বাস্থ্য মানে মনের অবস্থার সম্পূর্ণতা, যা মানুষের সমস্ত অনুভূতি কে নিয়ন্ত্রন করে। 


একটি মানসিক রোগীর ছবি। ছবিটিতে একটি বালিকা হতাশ অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। এই বালিকাটি মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত। মেয়েটি একটি কালো গেঞ্জি পরে আছে, ছোটো ছোটো চুল এবং চুলগুলি খোলা। মেয়েটির চোখ গুলি ছোটো হয়ে আছে এবং মুখ খোলা।
মানসিক স্বাস্থ্যের খুঁটিনাটি
ছবি : টেক বাজি 


একজন ব্যক্তির স্বাভাবিক জীবন চলা কালীন জীবনের আনন্দ, সন্তুষ্টি, সমতা, সুখ, স্বাস্থ্য, সম্মান এবং সুরক্ষা এই সবকিছুই নির্ভর করে ব্যাক্তিটির মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর।





মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতির কারণগুলি বিভিন্ন অংশে বিভক্ত হতে পারে, যেমন সামাজিক, শারীরিক ত্রুটি, কর্মজীবন, দারিদ্রতা, এবং নিয়মিত অনিদ্রা ইত্যাদি।



কয়েকটি জটিল মানসিক সমস্যার নাম?


কয়েকটি জটিল অথচ সাধারণ মানসিক ব্যাধির নাম হলো: ডিপ্রেশন, অ্যাঞ্জাইটি, বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার, পোস্ট ট্রামাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, অক্সিডেন্টাল ওভারডোজ। উল্লেখিত এই মানসিক ব্যাধিগুলি বর্তমান যুগর মানুষের মধ্যে অতিরিক্ত মাত্রায় খুঁজে পাওয়া যায়। 


ওপরে উল্লেখিত মানসিক ব্যাধি গুলির ওপর আলোকপাত করা হলো: 


  1. ডিপ্রেশন (Depression): মনের অবস্থার একটি সাধারণ ব্যাধি, যা একজন ব্যক্তির মন ও মনোভাব পরিবর্তন করে। এটি উপসর্গগুলি হল: সমস্যা নিয়ে চিন্তা করা, অস্থিরতা বা উদ্বিগ্নতা, অলসতা, খাদ্যের স্বাদ ভুল বোঝা ইত্যাদি।
  2. অ্যাংজাইটি (Anxiety): বিভিন্ন ধরণের উদ্বিগ্নতার মধ্যে একটি মনের স্থানীয় ব্যাধি। অনেক সময় এটি অকারণেও উদ্ভিজ্জ হতে পারে এবং কিন্তু মানসিক স্বাস্থ্য এবং সামাজিক জীবনের সাথে সম্পর্কিত অনেক সমস্যার উৎপাদক।
  3. বাইপোলার ডিসঅর্ডার (Bipolar Disorder): একজন ব্যক্তির মনে একটি স্থানীয় ব্যাধি যা পর্যায়ক্রমে উন্নয়ন করে বা কমাতে পারে। এটি হিপোমেনিয়া বা উচ্চমনস্থতার সাথে ডিপ্রেশন বা নিম্নমনস্থতার সাথে দ্বিধা করে।
  4. শিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia): একজন ব্যক্তি যখন এই ব্যাধি দ্বারা আক্রান্ত হয় তখন তার মনে হয় যে তার মন দুর্বল হয়ে গেছে এবং তিনি বাস্তবকে অস্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছেন। এই ব্যাধির উপসর্গগুলি হল: শব্দ বা ছবির ব্যাপারে ভ্রান্তিকর ধারণা, সামাজিক যোগাযোগে বিরক্ত, ভয় বোধ, মনের বাঁক হওয়া, মনোযোগ পাচ্ছে না এবং অস্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ।
  5. বোর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার (Borderline Personality Disorder): একটি ব্যাধি যা মনের স্থানীয় ব্যাধি হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি মনের স্থানীয়তা, সমস্যাগুলির সাথে সম্পর্কিত সমস্যাগুলি যেমন সম্পর্কে বিশ্বাসঘাতকতা, মানসিক অস্থিরতা, সমস্যার সমাধান করা অসম্ভব ইত্যাদি উৎপন্ন করে।
  6. পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (Post-Traumatic Stress Disorder - PTSD): এই মানসিক ব্যাধি হলো যখন একজন ব্যক্তি একটি ভীতিজনক অভিজ্ঞতার অনুভব করেন, এটি হতে পারে যেমন যুদ্ধ, অপহরণ, নিরাপত্তাহীনতা বা বাসন হতে পারে এবং পরিণতি করতে পারে হানিকারক ব্যবহারকারী অথবা সম্প্রদায় সংকটের উদ্ভব থাকলে। এই ব্যাধির লক্ষণগুলি হল: ভীতিজনক ঘটনা সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা পুনরাবৃত্তি করা, স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘটনার সামনে সামরিক করা কঠিন, সাধারণতঃ ভয় বা উদ্বেগ সম্পর্কিত অনুভব, ঘটনার সাথে সম্পর্কিত স্মৃতির কোনও টুকরা হওয়া, ঘটনার পরিবেশে বা স্থানে ঘটনার সম্পর্কে যে কোনও কিছুই ব্যাপক ভাবে অস্পষ্ট বা বিচলিত হওয়া।
  7. অক্সিডেন্টাল ওভারডোজ (Accidental Overdose): অক্সিডেন্টাল ওভারডোজ হলো একটি ব্যাধি যা অতিরিক্ত ঔষধ বা নারকোটিক ব্যবহারের ফলে হয়। অধিক পরিমাণে ঔষধ অথবা নারকোটিক গ্রহণের ফলে এই ব্যাধির লক্ষণগুলি হল: অস্বাভাবিক নেত্রবিন্যাস, শ্বাসতন্ত্রে সমস্যা, মাথাব্যথা এবং অব্যক্ত কারণে থাকা ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থার সাথে বিপুল পরিমাণে ঔষধ বা নারকোটিক গ্রহণের হার।
     
  8. সাইকোসিস ডিজঅর্ডার (Psychosis Disorder): এটি মনোয়ন্ত্রণ করা কঠিন বা অসম্ভব হওয়ার কারণে একটি মন নিয়ন্ত্রণ করার ব্যাধি, যা ক্রমশঃ সমস্যার বিস্তার বা কমতি হওয়ার ফলে মনকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা হারিয়ে যেতে পারে। সাধারণত মনোয়ন্ত্রণ হারানো সাইকোসিস ডিজঅর্ডারে লোকের মধ্যে অন্যের প্রতি সন্দেহ জনক ভাবনার জন্ম হয়। তারা অন্যান্য লোকের পরিসংখ্যানের কথা ভেবে মন নিয়ন্ত্রন করে না বা নিয়ন্ত্রন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
     
  9. সাবস্টেন্স অ্যাবিউজ (Substance Abuse): এটি একটি অতিরিক্ত বা অস্বাভাবিক মাত্রাতে মাদক বা অন্যান্য পদার্থ ব্যবহার করার কারণে উত্পন্ন হওয়া মানসিক ব্যাধি। যার ফলে মানুষ ওই বস্তুটির প্রতি অতিরিক্ত আসক্ত হয়ে পড়ে।

  10. ওসিডি (OCD - Obsessive Compulsive Disorder): ওসিডি হল ব্যক্তির দ্বারা নিজের জীবনের দিক নির্ধারণ করার প্রতিক্রিয়া। ওসিডি হল অস্থিরতা বা সমস্যা বা নিঃস্বার্থভাবে পরিবর্তন থেকে উত্পন্ন মানসিক ব্যাধি। এটি কাজের সময় অনিবার্যভাবে নিখুঁত হওয়ার প্রবণতা থাকে। এবং নিজেকে পারফেক্ট হিসেবে তুলে ধরার একটি প্রভৃত্তি থাকে।
     
  11. হেলথ অ্যাংজাইটি (Health Anxiety): হেলথ অ্যাংজাইটি বা স্বাস্থ্য বিপদ হল মানসিক অসুস্থতার একটি ফর্ম যা অসুস্থতার আশঙ্কায় অনেক সময় অসুস্থ হয়ে পড়া। এই কভিড এর সময় অনেক মানুষ এই ব্যাধির শিকার হয়েছেন এবং বর্তমানেও প্রতিনিয়ত এই ব্যাধির শিকার হন মানুষজন।
     
  12. প্যানিক অ্যাটাক (Panic Attack): প্যানিক অ্যাটাক বা প্যানিক ব্যাধি হল নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অস্বাভাবিক মনে করা এবং মনের নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা হারানো একটি মানসিক ব্যাধি। এটি অক্সিজেনের অভাব বা অস্থিরতা, ঘৃণা বা ঘটনার পরিমাপযোগ্যতা থেকে উত্পন্ন হতে পারে।
     
  13. ফোবিয়া (Phobia): ফোবিয়া বা সন্তাপ বা নিরাপত্তা বিরক্তি হল কোনও বিশেষ ভয় বা আশঙ্কার সাথে সম্পর্কিত মানসিক ব্যাধি। এটি নির্দিষ্ট জিনিস বা সম্ভবত আগামী দিনে ঘটতে পারে এমন সম্ভাব্য ঘটনাগুলি থেকে উদ্ভূত হতে পারে এবং একটি ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনের অংশ থাকতে পারে।

এগুলি সবগুলি মানসিক স্বাস্থ্য এবং বিকারের প্রকার অনুযায়ী বিবেচিত যা অধিকাংশ মানসিক অসুস্থতার কারণ হিসাবে পরিচিত হয়। সমস্যাগুলি সমাধান করতে বিভিন্ন প্রকারের চিকিৎসার সাথে মনোয়ন্ত্রণ এবং জীবনযাত্রার সামগ্রীতে পরিবর্তন বা উন্নয়ন করতে পারেন। গুরুত্বপূর্ণ ভাবে বিষয়গুলিকে দেখতে পারে এবং মনো বিশেষজ্ঞকে যোগাযোগ করতে পারেন।


মানসিক অসুস্থতার ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়ানোর উপায়


  • রেগিং থেকে বিরত থাকা: স্কুল কলেজ বা নিজের পাড়ার মধ্যে অনেক রকম রেগিং করা হয়। এর ফলে একটা মানুষের মনের ওপর কি প্রভাব পড়ে তার বিচার না করেই অনেক মানুষ এই ধরনের কাজ করে থাকেন। এই সমস্ত কাজকর্ম থেকে দূরে থাকলে অনেক মানুষকে মানসিক রোগের শিকার হওয়া থেকে বাঁচানো যাবে।
  • নিয়মিত শারীরিক কার্যকরতা: নিয়মিত শারীরিক কার্যকরতা মানসিক অসুস্থতার বিরুদ্ধে একটি বিশেষ প্রভাবশালী উপায়। শারীরিক কার্যকরতা করলে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন হয়ে যায় এবং মনোযোগ সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
  • ধ্যান বা আধ্যাত্মিকতার সাহায্যে নেওয়া: অনেক নামকরা সাস্থবিদ এটা উপদেশ দিয়ে থাকেন, যে ধ্যান বা মেডিটেশন করলে মানসিক সমস্যা দূর হয়ে যায়। এছাড়াও আমাদের ভারতবর্ষের মুনি ঋষিগণ বেশ কিছু শাস্ত্রে এটি উল্লেখ করে গেছেন।
  • নির্যাতন রোধ করা: এমন অনেক কেস দেখা গেছে যেখানে মানুষ নির্যাতিত হওয়ার কারণে মানসিক রোগের শিকার হয়েছেন। হতে পারে সেটা শারীরিক বা মানসিক, নির্যাতন হওয়ার ফলে মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি নিশ্চিত। তাই নির্যাতন রোধ করা অনিবার্য।
  • যোগাযোগ ও সামাজিক সম্পর্ক উন্নয়ন: মানসিক অসুস্থতা এড়াতে নিজেকে সামগ্রীক ভাবে সামাজিক কার্যক্রম থেকে বিরত না রাখা। একটি পরিবেশ সৃষ্টি করা যেতে পারে যেখানে মানসিক অসুস্থতা থাকা ব্যক্তিরা আরাম করতে পারে এবং সমাজের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন করা যেতে পারে।
  • মন ভালো রাখার জন্য ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ: প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ করা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। ক্রিয়াশীল থাকার মাধ্যমে মন শান্ত হয় এবং স্বাস্থ্য ভালো থাকে। যেমন দৌড়, জগিং, সাইকেলিং, হাইকিং ইত্যাদি।
  • সময় পরিচ্ছন্নতা: প্রতিদিন কিছু সময় নিজের জন্য নিয়োজিত করা উচিত। নিজের জন্য সময় নিয়ে যে কাজগুলো ভালো লাগে তা করতে হয়। এর ফলে অভ্যন্তরের সুচিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ে।
  • দৈনন্দিন জীবনের উপযোগী উপদেশ মেনে চলা: নিজেকে সমস্যার সমাধানে সহায়তা দিতে সমস্যা নিয়ে সমাধান খুঁজতে হয়। এছাড়াও নিজের সমস্যা সম্পর্কে আশাহীন না হয়ে সমস্যার সমাধান খোঁজার প্রয়োজন।
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম: অতিরিক্ত মানসিক চাপকে দূরে রাখতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে পারেন। সেটা হতে পারে ঘুমানো বা নিরিবিলি পরিবেশে একান্তে সময় কাটানো।
  • বিনোদনের মাধ্যমে সচেতন করা: যাত্রাপালা, সিনেমা, নাটক, গল্প ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য মানুষের চেতনাকে জাগ্রত করা একটি ভালো উপায়।

কয়েকটা মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা


সিরিয়াল নাম্বার হাসপাতালের নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার
1 Vidyasagar Institute Of Mental Health, Neuro And Allied Sciences, Delhi 1, Institutional Area, Nehru Nagar, Lajpat Nagar, New Delhi, Delhi 110065 01166176617
2 Institute Of Human Behavior And Allied Sciences, Delhi Tahirpur Road, SDN Hospital Rd, Dilshad Garden, New Delhi, Delhi 110095 01122112136
3 National Institute Of Mental Health And Neuro Sciences, Bengaluru 368, 8th Main Rd, 2nd Block, Someshwara Nagar, Jayanagar, Bengaluru, Karnataka 560029 08026995000
4 Central Institute Of Psychiatry, Kanke Patratoli, Kanke, Jharkhand 834006 06512451115
5 Institute Of Mental Health And Hospital, Agra Mathura Rd, Billochpura, Agra, Uttar Pradesh 282002 05622967811
6 Lokopriya Gopinath Bordoloi Regional Institute Of Mental Heath, Tezpur Kalibari Main Road, Mahabhairab, Tezpur, Assam 784001 03712232652
7 Ranchi Institute Of Neuro-Psychiatry And Allied Sciences, Kanke Kanke Rd, Kanke, Jharkhand 834006 06512450813
8 Dharwad Institute Of Mental Health And Neurosciences, Dharwad Dharwad-Belgaum Rd, Saidapur, Dharwad, Karnataka 580008 08362447055
9 Government Mental Health Center, Thrissur West fort, Thrissur - 680004 04872388961
10 Institute of Psychiatry, Kolkata Shop No, 7, Debendra Lal Khan Rd, Alipur, Bhowanipore, Kolkata, West Bengal 700025 03322236048
11 Calcutta Pavlov Hospital, Kolkata 18, Gobra Rd, Seal Lane, Beniapukur, Kolkata, West Bengal 700046 03323297170
12 Dr. Vidyasagar Institute Of Mental Health, Amritsar Nirankari Colony, Amritsar, Punjab 143104 01832423920
13 Regional Mental Hospital, Nagpur Koradi Rd, Nelson Square, Nagpur, Maharashtra 440030 07122583176
14 Dr Rakesh Kumar Paswan Neuropsychiatry Centre, Prayagraj 39/17 (9-A), Muir Road, Near rajapur traffic chauraha, Prayagraj, Uttar Pradesh 211001 09889409192
15 Sukoon Healthcare, Gurugram Sector - 56, Gurugram, Haryana - 122011 91 8448170041
16 Father Muller Medical College and Mental Health Centre, Kankanady, Mangalore Kankanady, Mangalore 08242238000
17 Athma Hospitals, Tiruchirappalli 12B, 10th Cross (East), Thillai Nagar,Tiruchirappalli, Tamil Nadu – 620 018 (+91) 431–2555666, (+91)9842426464
18 Schizophrenia Research Foundation (SCARF), Chennai 7A, North Main Road, Annanagar west extension, Chennai - 600101 044-26151073/26153971
19 Tulasi Healthcare, New Delhi Next to Lingaya Inst., Jaunapur, Mandi Road, Mandi, New Delhi – 110047. 91-8800000255
20 State Mental Health Institute National Highway 72, Selakui, Uttarakhand 248011 01352698044

এইগুলি ছিল কিছু হাসপাতালের ঠিকানা, নাম সহ ফোন নম্বে। আশা করবো আপনাকে হেল্প কবে এই ছোট্ট তথ্য সুমহ।



উপসংহার

সব মিলিয়ে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর আমাদের নজর দেওয়া উচিৎ। বর্তমানে মানসিক রোগীদের নিয়ে মজা করা হয় সেটা কখনোই উচিৎ নয়। মানসিক রোগ নাম শুনলেই হয়তো অনেকে পাগল বলে, আসলে তা নয়।  পরবর্তীতে আরও বিস্তারিত আলোচনা হবে। আজ এখানেই সমাপ্তি। মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর আপনার মতামত কি? সেটা কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।

তথ্যের রেফারেন্স


আরও পড়ুন:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)